OrdinaryITPostAd

বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে খাবারগুলো সাহায্য করে

বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে খাবারগুলো সাহায্য করে 

২৪ শে ফেব্রুয়ারি শনিবার২০২৪  



ছবি সংগ্রহীত 


বর্তমান যুগে দৈহিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকরী। শারীরিকভাবে সুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবে সুস্থ থাকাও বেশ জরুরী। বিশ্বেস করে শিশুদের জন্য সে সকল খাবার বেশি প্রয়োজন    যা তাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছুটা সংযোজন বা বিয়োজন করলে, আপনার শিশুর  বুদ্ধি খুলবে এবং স্মৃতিশক্তিও অনেক  বাড়বে।আজকাল দেখা যায় বাচ্চারা ঠিকমতো খাবার খেতে চায় না যার ফলে তাদের মস্তিষ্কের পুরোপুরি বিকশিত হতে ব্যাহত হয়। তাই ছোট অবস্থা থেকেই শিশুদেরকে সে সকল খাবার খাওয়ানো উচিত যেগুলো তাদের  স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে । তবে চলুন জেনে নেয়া যাক কোন খাবারগুলো বাচ্চার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে —



বাদাম

20

বাদামে ভিটামিন ই থাকায় স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে সাহায্য করে, বিশেষত বৃদ্ধ বয়সে। যেমন- কাঠবাদাম ও আখরোট ভিটামিন ই এর ভালো উৎস। তাই বিকালের নাস্তার একটি অংশ হিসেবে বাদামকে বেছে নিতে পারেন।কাঠবাদাম এবং আখরোট ভিটামিন ই এর একটি ভালো উৎস। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে এটি খুব ভালো কাজ করে। তাই প্রতিদিন সকালে এটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। 

গরুর দুধ 



বাড়ন্ত বয়সের বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসাবে বিবেচনা করা হয় গরুর দুধকে। গুরুর দুধে এমন কিছু পুষ্টি রয়েছে তা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য খুবই জরুরি। এতে রয়েছে সঠিক পরিমাণে ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট এবং ৯টি অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। প্রতি কাপ গরুর দুধে ৮-১০ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন ডি।

পালংশাক

24

পাতাবহুল এই সবজি নানানভাবে উপকারী। পালংশাকে ভিটামিন ই থাকে। যা মস্তিষ্কে বয়সের প্রভাব ও স্মৃতিভ্রংশ কমাতে বা দূর করতে সাহায্য করে। বাচ্চারা শাক সবজি খেতে খুব বেশি পছন্দ করে না  কিন্তু এটি তাদের জন্য খুবই উপকারী কেননা এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা তাদের বুদ্ধির বিকাশ এ সাহায্য করে। 


ডিমের কুসুম 


ডিমের কুসুম কোলিন নামক অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। যা কোষে সংকেত পৌঁছাতে সাহায্য করে। আর 'শর্ট-টার্ম' মেমোরি স্বল্প সময়ের স্মৃতি উন্নয়নে সাহায্য করে। অনেক বাচ্চা এটা খেতে চায়,না আবার অনেকের এটা পছন্দ। তাই বাচ্চার খাবার তালিকায় রোজ একটি করে ডিম রাখুন এতে তার প্রোটিন  এবং ভিটামিন দুটোই পাবে।

আপেল 


আপেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। আর বর্তমান মহামারীর সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রত্যেকেরই পরম বন্ধু। এখানেও পর্দার আড়ালে কাজ করে ‘কোয়েরসেটিন’, যা প্রদাহ কমাতেও সহায়ক হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, আপেল খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া চলবে না। বাচ্চাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্কে বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাচ্চাদের খাবার তালিকায় রোজ একটি করে সবুজ বা লাল আপেল রাখা প্রয়োজন। 



সকলেই চাই তাদের সন্তানদের মস্তিষ্ক য়েন সঠিক ভাবে বিকশিত হতে পারে এবং বুদ্ধির বিকাশ সঠিক ভাবে হয়।বাচ্চারা ঠিক মতো খাবার খেতে চায় না তাই ে সকাল খাবার গুলো খাওয়া প্রয়োজন এবং তারা সঠিক পুসৃটি পাবে সেই সকল খাবার তাদের দৈনিক খাবার তালিকায় রাখা প্রয়োজন। 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪