OrdinaryITPostAd

হতে পারে এই রোগটি আপনার, হাঁটতে গিয়ে বারবার পাই খিচুনি

হতে পারে এই রোগটি আপনার, হাঁটতে গিয়ে বারবার পাই খিচুনি 

২৭ শে জুলাই বৃহস্পতিবার, ২০২৩





হাঁটার সময় আমাদের অনেকেরই পায়ের মাসালে বা হাটুতে ব্যথা বা খিঁচুনি হতে পার। এটিকে আমরা গুরুত্ব না দিয়ে অনেক সময় এড়িয়ে চলি । তবে এটি একটি মারাত্মক রোগ হিসেবে ধরা দিতে পারে। আসুন জেনে নেয়া যাক হাঁটতে গিয়ে বারবার পায়ে খিচুনি কেন হয় এবং এর কারণ কি  -


শুধুমাত্র যখন কোলেস্টেরল উচ্চ চর্বি এবং কম প্রোটিন কন্টেন্ট লাইপোপ্রোটিনের সঙ্গে মিলিত হয়ে লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন গঠন করে, তখন এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যা তখনই দেখা দেয় যখন আপনি ডায়েটে অস্বাস্থ্যকর ও চর্বিযুক্ত খাবার যোগ করেন। পাশাপাশি অলস জীবনযাপনও এই এলডিএল কোলেস্টেরলের জন্য দায়ী।


এলডিএল যখন ধমনীতে তৈরি হতে শুরু করে, তখন এটি হার্টে ব্লক তৈরি করে। সময়ের সঙ্গে সচেতন না হলে এখান থেকে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে পারে। কিন্তু সমস্যা হল শারীরিক অবস্থার অবনতি না হলে সহজে কেউ এই কোলেস্টেরল সম্পর্কে বুঝতে পারে না। কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে কি না তা জানার জন্য নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করা জরুরি। এছাড়াও কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তার কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরে।


কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে বুক ব্যথা, শরীরের নীচের অংশ ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি অনুভব করা, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এর পাশাপাশি উচ্চ কোলেস্টেরলের বেশ কিছু লক্ষণ পায়ে প্রকাশ পায়। আসলে শরীরে যখন এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন রক্ত চলাচলে বাধা পায়। বিশেষত আর্টারিতে ব্লকেজ তৈরি হয়। এই পরিস্থিতিতে হাঁটতে গেলে পায়ে খিঁচ ধরে। এই খিঁচ ধরার ঘটনা যদি প্রায়শই ঘটতে থাকে তাহলে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নিন। 


দীর্ঘক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসে থাকলে পা ফুলে যায়। এই লক্ষণও উচ্চ কোলেস্টেরলের হতে পারে। আসলে পা ঝুলিয়ে বসে থাকলে কোলেস্টেরলের কারণে শরীরের নীচের অংশে রক্ত প্রবাহ বাধা পায়, যার কারণেই এই সমস্যা দেখা দেয়।

শরীরের নীচের অংশে রক্ত প্রবাহ কমে গেলে পায়ের নখ ও ত্বকের রঙও বদলে যেতে শুরু করে। এর প্রধান কারণ হল, পুষ্টি এবং অক্সিজেন বহনকারী রক্তের প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে কোষগুলি সঠিক পুষ্টি পায় না। এই একই কারণে পায়ের চেটো ঠান্ডা হয়ে যায়। এমনকী গরমকালেও আপনি পায়ের পাতা শীতকালের মতো ঠান্ডা অনুভব করবেন।

পায়ের মসলের এরকম সমস্যার কারণে অনেক সময় প্যারালাইজড হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাক, যখন এরকম কোন সমস্যা দেখা দিবে  তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দ্রুত চিকিৎসা   করতে হবে যেন পরবর্তীতে এরকম সমস্যা দেখা না দেয়। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪