OrdinaryITPostAd

আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়

 আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় 

২৭শে এপ্রিল রবিবার ২০২৫


     ছবি সংগৃহীত 





পেটে আনসার হলো একটি বেদনাদায়ক ঘা যা পেটে অভ্যন্তরে লিভারে হয়ে থাকে। যখন টিস্যুগুলো ঘাড়ের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন মিউকাসগুলো পরিপাকতন্ত্রকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না যার ফলে ঘা এর  সৃষ্টি হয়। এই বেদনা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। 
পেটে আলসার হলে সাধারণ লক্ষণ গুলি প্রকাশ পায় যেমন- পেটে ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার অনুভব, গ্যাসের সমস্যা, বারবার বমি হওয়া ইত্যাদি। 

পেটে  আলসার নিয়ে অনেক মানুষ ভুগে থাকেন শুধুমাত্র তাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য অভ্যাসের কারণে। আনসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় হয়েছে যা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। এমন অনেক খাবার রয়েছে যা এড়িয়ে চললে আনসার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আলসার হয় অনেকগুলো কারণে, এবং অনেক সময় দেরিতে  প্রকাশ পায় যে আপনি আক্রান্ত,আলসারে  আক্রান্ত রোগী খাবার খেতে পারে না ঠিকমতো। আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় গুলো আজকে আমরা জানবো। 
তবে চলুন জেনে নেয়া যাক আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় গুলো -


আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় -

•কি খাবেন এবং কি খাবেন না : আলসার হয়ে থাকে এই খাবারের গন্ডগোল বা অনিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়ার কারণে। আলসার হলে যে সকল খাবার খাওয়া যাবে না এগুলো হলো - মসলাযুক্ত খাবার, এসিডিটি হয় এ ধরনের সকল খাবার, অতিরিক্ত চর্বি বা তেল জাতীয় খাবার এবং ভাজাপোড়া, গোলমরিচ, অতিরিক্ত ঝাল যে কোন খাবার, সকল ধরনের ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন। 
যে ধরনের খাবার খেলে আলসার ভালো হয় সে সকল খাবার খাওয়া উচিত যেমন - ডাবের পানি, কম মসলাযুক্ত খাবার, শাকসবজি, ফলমূল,কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার, খুব সামান্য পরিমাণে ঝাল যুক্ত খাবার ইত্যাদি। 

•সবসময় নিজেকে দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখতে হবে : দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকলে যেকোনো রোগের বাঁদরঘাট খুব সহজে ঘটে তাই সর্বপ্রথম নিজেকে দুশ্চিন্তায় মুক্ত রাখতে হবে। 

•সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ : যেহেতু আলসার হওয়ার কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবার তাই সবসময় চেষ্টা করতে হবে থেকে আলসার থেকে  মুক্তির জন্য ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা । 




      আলসার হলে করণীয়

আলসার  বলতে মূলত আমরা ঘা হাওয়াকে বুঝি। আলসার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে এরমধ্যে পেটের আলসারের মানুষ বেশি ভুগে থাকে। আমাদের দেশের প্রায় 70 % আলসারের সমস্যায় ভুগেন। আলসার সমস্যাটি অনেক সময় মরণব্যাধি ক্যান্সার ডেকে আনতে পারে। আলসার থেকে ক্যান্সার হওয়া এই সময় গুলো তে অনেক রুগী বুঝতে পারে না যে তারা আলসার এর সমস্যায় ভুগছেন এবং একটি কারণ এ তারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে। 

আলসার হলে করনীয় অনেক কাজ রয়েছে যা আমরা অনেকেই জানি না। আলসার খুব সহজে ভালো হতে চায় না,এটি পুরো পুরি ভালো হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। আলসার হলে করনীয় কিছু কাজ রয়েছে যার সম্পর্কে আমরা আজ বিস্তারিত জানবো। তবে চলুন জেনে নেয়া যাক আলসার হলে করনীয়  কাজ গুলো । 


আলসার হলে করনীয় - 

•সকল ধরনের মসলা এবং ঝাল যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। 

•পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে  খাবার খেতে হবে। 

•কফি, চা এবং অ্যালকোহল জাতীয় সকল খাবার  খাওয়া থেকে।

•টক জাতীয় যেকোনো খাবার সকল খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে তা বাদ দিতে হবে। 

•প্রতিদিন দু থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। 

•অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার, ফরমালিন যুক্ত ফলমূল খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। 

•কোন ধরনের ভাজাপোড়া খাওয়া যাবেনা। 

•ডাবের পানি, স্যালাইন, আখের রস বা আখের গুড়ের সরবতা খেতে হবে। 

•ধূমপান বা  নেশা জাতীয় কোন কিছু গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।  


       আলসার কি? 


আলসার অর্থ ঘা বা ক্ষত সৃষ্টি হওয়া। আমাদের পাকস্থলীতে যখন কোন ভাবা ক্ষতির সৃষ্টি হয় এটিকে আলসার বলা হয়ে থাকে। আলসার বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে তবে পাকস্থলীর আলসার অন্যতম। বিভিন্ন কারণবশত এই আলসার রোগের সৃষ্টি হয়। আনসার কি মরণব্যাধি লোগো বলা হয় কেননা এটি একবার হলে তা স্বার্থের দীর্ঘ মেয়াদ সময় লাগে। 

আলসারের সমস্যা হলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের লক্ষণ দেখা দেয়, যা দেখলে খুব সহজে বোঝা যায় যে আলসার রোগে আক্রান্ত হয়েছে। আনসার হলে আমাদের পাকস্থলীর টিস্যুগুলো  আক্রান্ত করে। এ থেকে শরীরে নানার নতুন সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

পাকস্থলীতে ঠিকভাবে খাবার হজম না হওয়া, বারবার বমি হওয়া, ক্ষুধামন্দা, দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া, গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার, মলের রং পরিবর্তন এবং রক্ত পড়া, চোখের নিচে কালো দাগ এবং শরীরের রং ফ্যাকাসে হয়ে আসা  এই লক্ষণ গুলি আলসার  রোগে   আক্রান্ত হলে দেখা দেয়। এ ধরনের লক্ষণ গুলো দেখা দিলে কখনো সময় নষ্ট করা উচিত না। রোগীর শরীরে এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে খুব দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এবং সঠিক চিকিৎসা করলে আলসার ভালো হয়ে যায়। 


      আলসার রোগের লক্ষণ


আলসার লোক বলতে আমরা বুঝি আমাদের লিভার বা পাকস্থলীতে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া বাঘা সৃষ্টি হওয়া আলসার বলে। অস্বাস্থ্যকর, অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, অনেক বেশি পরিশ্রম এবং দুশ্চিন্তায় থাকা, বেশি মসলা ও ঝাল খাবার খেলে মানুষ খুব সহজে আলসার রোগে আক্রান্ত হয়। আলসার রোগে আক্রান্ত হলে আমাদের বিপাকিয় তন্ত্র কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং এর থেকে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। 

আলসার রোগের লক্ষণ গুলো ধীরে ধীরে প্রকাশ পায়। আলসার হলে শরীরে কিছু পরিবর্তন দেখা দেয় যা দেখে বুঝতে হবে আক্রান্ত। আলসারের কারণে ঘায়ের সৃষ্টি হয় এবং এই ঘা একসময় ক্যান্সারের রূপ নেয় তাই আনসার হলে দেরি না করে খুব দ্রুত ডাক্তারের সারানাপন্ন হওয়া উচিত। আজকে আর আলোচনায় আমরা জানবো আলসার রোগের লক্ষণসমূহ গুলো কি এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত। তবে চলুন জেনে নেয়া যাক আলসার রোগের লক্ষণ -

আলসার রোগের লক্ষণ –

•বারবার বমি বমি হওয়া এবং বমি সাথে রক্ত যাওয়া । 

•শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা দেওয়া । 

•মলের রং পরিবর্তন এবং মনের সাথে রক্ত যাওয়া। 

•ক্ষুধামন্দা 

•ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া 

•একটুতে হাপিয়ে ওঠা এবং ক্লান্ত অনুভব করা 

•পেট ব্যথা এবং পেট ফুলে ওঠা 

•খাবার খাওয়ার খাবার খাওয়ার পর পেট জ্বালাপোড়া করা 

•কাজের প্রতি অনীহা এবং শরীরের দুর্বল হয়ে আসা। 

•হাত পা ফুলে যাওয়া এবং পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়া। 


উপরে উক্ত লক্ষণ গুলো দেখলে বুঝতে হবে যে আপনি আক্রান্ত। এই লক্ষণ গুলো দেখা দিলে সময় নষ্ট না করে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে আলসার  ভালো হয়ে যায়। 




      কি খেলে আলসার ভালো হয়

কি খেলে আলসার  হয় তা আমাদের অনেকেরই অজানা যার ফলে আমরা সঠিক খাবারটি গ্রহণ না করতে পেরে আনসার দ্বারা আক্রান্ত হই। আলসারকে জটিল  রোগ বলা হয়ে থাকে কেননা সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা না করলে এটি ভালো হয় না এবং একসময় ক্যান্সারের রূপ নিতে পারে। 

এমন  অনেক খাবার রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী আবার এমন অনেক খাবার রয়েছে যে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তবুও আমরা মুখরোচক  ঝাবার হিসেবে সেই সকল খাবার গ্রহণ করে থাকি । যেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আজকে আমরা জানবো কি খেলে আলসার ভালো হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত। তবে চলুন জেনে নেয়া যাক কি খেলে আলসার ভালো হয়। 


কি খেলে আনসার ভালো হয় -

•ডাবের পানি,স্যালাইন, আখের গুড়, আখের শরবত, ফরমালিনমুক্ত যে কোন ফলমূল এবং ফলমূলের রস খেলে আনসার খুব দ্রুত ভালো হয়ে যায়। 

•কম ঝাল ও কম মসলাযুক্ত খাবার গ্যাসের সৃষ্টি হয় এ ধরনের খাবার বা টক জাতীয় কোন খাবার খাওয়া যাবেনা এক কথায় ঝাল কোন খাবার আর যাবেনা। 

•টক বা মিষ্টি দই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী । এটি পেট ঠান্ডা রাখে এবং আলসার দূর করতে সাহায্য করে। 

•ভিটামিন, ক্যালসিয়াম,প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে কেননা এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এবং আলসার দূর করতে সাহায্য করে। 

•ফ্যাট এবং চর্বি জাতীয় খাবার গ্রহণ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। কেননা ফ্যাট এবং চর্বি জাতীয় খাবার আমাদের অনেক ক্ষতি করে থাকে এবং এটি আলসার সারাতে বাধা প্রদান করে । 



      আলসার কত দিনে ভালো হয়


আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ আলসার হবে ঘুমিয়ে থাকেন। আলসার হলে  তা কতদিনে ভালো হবে তা নির্ভর করে রোগের কন্ডিশন এবং ব্যবস্থার ওপর। যদি রোগীর শারীরিক অবস্থা ভালো থাকে এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়ে থাকে সে খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। 


আমাদের লিভারে আলসার হওয়ার প্রধান কিছু কারণ রয়েছে তার মধ্যে মসলাযুক্ত খাবার, যুক্ত খাবার খাওয়া, আনহাইজেনিক বা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয় এমন খাবার খাওয়া, খুব বেশি ঝাল এবং মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার কারণে আলফার রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে।

ডাক্তারগণের মতে, নিয়মিত খাদ্য অভ্যাস এবং পুষ্টিকর শাকসবজি, কম মসলাযুক্ত খাবার, সুষম খাবার, ফলমূল,এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করলে আমাদের লিভার ভালো থাকে। আলসার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় । সাধারণত সঠিক চিকিৎসা করলে এবং সঠিক খাদ্য তালিকা মেনে চললে ৬ থেকে ১২ মাসের  মধ্যে আনসারের সমস্যা ভালো হয়ে যায়। 


      আলসার থেকে কি ক্যান্সার হয়

আলসার  আমাদের এমন একটি সমস্যা যা আমরা পেটের ঘা হিসেবে চিনে থাকি। এটিকে একটি জটিল সমস্যা বলা হয়ে থাকে কেননা এ রোগটি দেখা দিলে প্রথম অবস্থায় ধরা পড়ে না এবং এর লক্ষণ গুলি ধীরে ধীরে প্রকাশ পায়। যা এক সময় ক্যান্সারের রূপ নিতে থাকে। 

আলসার এমন একটি রোগ যা থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কেননা আমাদের পেটে যখন আলসার হয় তখন এটি আমাদের টিস্যু গুলোকে নষ্ট করে দেয়। আল সরি আক্রান্ত টিস্যুগুলো ধীরে ধীরে নষ্ট হতে হতে একসময় ক্যান্সারের রূপ নেই। যে কোন ক্যান্সার ই আমাদের জন্য মরণব্যাধি স্বরূপ। 

আলসার হলে করণীয় কিছু কাজ রয়েছে যা করলে ক্যান্সার হওয়ার হাত থেকে আমরা রক্ষা পেতে পারি। আলসার যখন দীর্ঘদিন হয়ে যায় এবং ঘাস না শুকিয়ে তা দিন দিন বাড়তে থাকে তখন আমাদের শরীরে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয়। যা থেকে বোঝা যায় যে আমাদের শরীরে আলসার হয়েছে। লক্ষণগুলো হল - 

পেট জ্বালাপোড়া করা, দ্রুত ওজন বৃদ্ধি, খাবার হজম না হওয়া, মুখে দুর্গন্ধ থাকা, অবসাদ গ্রহণ, খুব ক্লান্ত অনুভব করা বারবার বমি হতে থাকা যখনই এই ধরনের লক্ষণগুলো দেখা দিবে তখন বুঝে নিতে হবে আপনি আলসার দ্বারা আক্রান্ত। এ ধরনের সমস্যাগুলো দেখা দিলে কখনোই সময় নষ্ট করা উচিত না বরং তাড়াতাড়ি ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

কেননা একে অনেক বেশি দেরি হয়ে গেলে ক্যান্সারের রূপ নিতে পারে। আলসার থেকে ক্যান্সার হওয়াটা খুব স্বাভাবিক বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে এটি হয়ে থাকে। তাই আলসার হলে সকলকে প্রথম অবস্থাতেই সতর্ক হতে হবে, যেন আলসার থেকে ক্যান্সার সৃষ্টি না হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা এবং সঠিক পরামর্শ, ঠিকঠাকভাবে খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুললে আলসার রোগ হতে মুক্তি পাওয়া যায়। 







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪